August 15, 2025, 5:42 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
ঋ-ণ ও খাওয়ার অ-ভাবে পরিবারকে হ-ত্যা করে আত্মহ-ত্যা করল কর্তা বাবুগঞ্জে দোয়ারিকা সেতুর নিচে বিটুমিন মিক্সচার প্লান চু-রি, ২ চো-র আ-টক বেগম খালেদা জিয়া রাজ-নীতির আ-লোকবর্তিকা, আ-স্তার প্রতীক বেগম খালেদা জিয়ার ৮০ তম জন্মবার্ষিকীতে চাঁদপাই ইউনিয়ন বিএনপির আ-লোচনা ও দো-য়া শার্শার ব-ন্যা উপদ্রু-ত এলাকা পরি-দর্শনে মাওলানা আজিজুর রহমান শেখ হাসিনা জনগণের বন্ধু হতে পা-রেনি – গণশ-ত্রু জনশ-ত্রুতে পরিণত হয়েছে :এ্যানি থানচিতে বালিকা ফুটবল টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন থানচি বা-লিকা উচ্চ বিদ্যালয় আপ-সহীন নেত্রী কখনো দেশ ছেড়ে পা-লায়নি : ইঞ্জিনিয়ার সোবহান আটোয়ারীতে বাড়ির পাশে এক পুকুরে দুই শিশুর মৃ-ত্যু  দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ৮০ তম জন্মদিন উপলক্ষে মোল্লারহাটে দো-য়া ও আলোচনা সভা
তারাগঞ্জে যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

তারাগঞ্জে যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

খলিলুর রহমান খলিল নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায় যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু বক্কর সিদ্দিক যোগদানের পর থেকে অনিয়মিত ও অনির্দিষ্ট সময়ে ঋণ দেওয়া-নেওয়া, গ্রাহক হয়রানী ও কর্মে ফাঁকিসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের মাস্টার পাড়া গ্রামের সুফল রায়ের ছেলে বিকাশ রায় বলেন, আমি গত মার্চ মাসে যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার অফিসে ৬০ হাজার টাকা ঋণ নেওয়ার জন্য আবেদন করি। ওই অফিসের কর্মকর্তা আবু বক্কর সিদ্দিক আমার কাছে ৬ হাজার টাকা দক্ষিণা দাবি করেন। আমি তার দক্ষিণা দিতে অস্বীকার করায় আমকে ঋণ না দিয়ে আজকাল করে দীর্ঘদিন নানান ভাবে হয়রানি করছে। ওই যুব উন্নয়ন অফিসের কর্মচারী কর্মকর্তাদের এমন আচরণে সেবা গ্রহীতাগণ সেবা না পেয়ে বিমুখে ফিরছে। ফলে আমার মত বেকার যুবকেরা বেকারত্বের অভিশাপে ভুগছে।
আরেক ভুক্তভোগী উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের সরকার পাড়া গ্রামের ওহিদুল ইসলামের ছেলে মমিনুর ইসলাম বলেন, আমি উপজেলা যুব উন্নয়ন অফিস থেকে ঋণ নিয়েছিলাম তা নিয়মিত ও নির্দিষ্ট সময়ে পরিশোধ করছি। ঋণ পরিশোধ করার পর আমি আমার সঞ্চায় জামানতের টাকা উত্তোলনের জন্য উপজেলা যুব উন্নয়ন অফিসে গেলে যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু বক্কর সিদ্দিক আজ কাল করে নানান ভাবে আমাকে হয়রানী করছে। ওই যুব উন্নয়ন অফিসের কর্মচারী কর্মকর্তাদের এমন আচরণে সেবা গ্রহীতাগণ সেবা না পেয়ে বিমুখে ফিরছে।
অভিযুক্ত যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিক বলেন, আমি নিয়ম মেনে কাজ করি কিন্তু মাঝে মধ্যে অফিসের কাজে বাইরে যেতে হয়। তবে সকাল ৮-থেকে বিকাল ৩টা প্রযন্ত আমার মত কোনো অফিসার নিয়ম মানে না।

এলাকাবাসী ও সচেতন মহল যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে সরেজমিন তদন্ত পূর্বক অভিযুক্ত তারাগঞ্জ উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিকের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করেন।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD